শ্রীমদ্ভগবদগীতা

ব্রহ্ম জ্ঞানঃ ব্রহ্ম+জ্ঞান, ব্রহ্ম অর্থাৎ ঈশ্বর, জ্ঞান অর্থাৎ জানা, যে প্রক্রিয়ায় ইশ্বরকে জানা যায় তাকেই ব্রহ্মজ্ঞান বলে। ব্রহ্মজ্ঞান হল হিন্দু পরমঈশ্বর ব্রহ্মের জ্ঞান।যে ব্রহ্মকে জানে, সে পরম জ্ঞ্যানী কিন্তু যে বলে যে সে ব্রহ্মকে জানে সে পরম মূর্খ । । যখন পূর্ণ গুরু একজন ঈশ্বর অনুসন্ধানকারীকে এই ‘তত্বজ্ঞান’ প্রদান করেন, সেই সময়েই তার তৃতীয় নেত্র […]

গীতা: হিন্দু গ্রন্থগুলির মধ্যে, গীতা হল আত্ম-বাস্তবকরণ এবং মুক্তির উপায়ের এই ধারণার সম্পূর্ণ অভিব্যক্তি যা আত্মাকে ভ্রম থেকে মুক্ত করে। যা দুঃখের কারণ হয় এবং এই জীবনে শান্তি এবং মৃত্যুর পরে ঈশ্বরের সাথে মিলনের পথ। শ্রীমদ্ভাগবত গীতার সারাংশ নিম্নে দেওয়া হল: যা হয়েছে তা ভালোই হয়েছে যা হচ্ছে তা ভালোই হচ্ছে যা হবে তাও ভালোই

প্রথমোহধ্যায়: অর্জ্জুন – বিষাদ- যোগ ধৃতরাষ্ট্র উবাচ ধর্ম্মক্ষেত্রে কুরুক্ষেত্রে সমবেতা যুযুৎসব:।। মামকা:পান্ডবাশ্চৈব কিমকুর্ব্বত সঞ্জয়।।১।। বাংলা উচ্চােরণ পদ্ধতি: পদচ্ছেদ : ফর্মক্ষেত্রে, কুরুক্ষেত্রে, সমবেতা, যুযুৎসবঃ। মামকাঃ পাওবাঃ, চ, এব, কিম, অকুৰ্ব্বত, সঞ্জয়।। সহজ উচ্চারণ উবাচ ধর্মক্-ক্ষেত্রে কুরুক-যেত্রে, ছমতো ইয়ু-ইয়ুৎ ছবহ। মামকাঃ পাওবাঃ -চ-এব, কিম্ – অকুর্বত ছঞ্জয়।।১।। ধর্ম্মক্ষেত্রে = যুক্তবর্ণ ‘ক্ষ’ এর উচ্চারণ = (ক্+ষ) এর মতো